ভূতের সিনেমা বা কোনো ভৌতিক দৃশ্য দেখলে মস্তিষ্কের ইতিবাচক পরিবর্তন হয়।’ কথাটি বলেছিলেন যুক্তরাজ্যের এডিনবরার কুইন মার্গারেট বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসাইকোলজিস্ট ডক্টর ক্রিস্টেন নোলস। ভৌতিক দৃশ্য দেখলে মস্তিষ্কে এন্ডোরফিন ও ডোপামিন নামে দুটি হরমোন নিঃসরণ হয়। এই দুই হরমোন মানবদেহে ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। কিন্তু আপনি যদি হরর বা ভৌতিক ফিল্মের অনুরাগী হন, তাহলে আপনি হরর গেমগুলো আরও বেশি পছন্দ করবেন।
রেসিডেন্ট ইভল
গেমটি প্লে-স্টেশনের জন্য প্রথম আনা হয় ১৯৯৬ সালে। হরর গেমগুলোর মধ্যে রেসিডেন্ট ইভল অন্যতম। ফ্র্যাঞ্চাইজিটি পরে অ্যাকশনভিত্তিক গেমও নিয়ে আসে। কিন্তু পরে আবার ভৌতিক গেম আনা শুরু করে। বিশেষ করে এর সর্বশেষ পর্ব রেসিডেন্ট ইভল ভিলেজ একটি বড় হিট।
ডেড স্পেস
রিডলি স্কটের এলিয়েন ইতিমধ্যে প্রমাণ করেছে যে এটি মহাজগৎ ও ভৌতিক উপাদানের দুর্দান্ত সমন্বয়। এই গেমটি প্রমাণ করেছে যে ভিডিও গেমের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের চেয়ে বেশি গল্প তুলে ধরা যায়। এটিকে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ গেমগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অ্যামনেশিয়া: দ্য ডার্ক ডিসেন্ট
সপ্তাহান্তের ছুটিতে খেলার জন্য সেরা গেম অ্যামনেশিয়া: দ্য ডার্ক ডিসেন্ট। সারভাইভাল হরর গেমগুলো সাধারণত জীবিত থাকার বিষয়ে হয়। অ্যামনেশিয়াও সে রকমই একটি গেম। কিন্তু এ গেমে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যোগ করা হয়েছে, তা হলো সুস্থ থাকা। এই গেমটিও বেশ জনপ্রিয়।
আউটলাস্ট
২০১০ সালের বেশির ভাগ হরর গেম খেয়াল করলে দেখা যায় সেগুলো থার্ড পারসন ভিউ। আউটলাস্ট এমন একটি গেম, যা সেই সময় ফার্স্ট পারসন হিসেবে তৈরি করা হয়। এই হরর গেমে আপনি একজন সাংবাদিকের ভূমিকায় খেলার সুযোগ পাবেন।