ফ্রান সোয়ার, ৫৫, স্বীকার করেছেন যে তিনি সর্বদা বন্ধুত্ব করতে লড়াই করেছেন এবং বিশ্বাস করেন যে অন্য মহিলারা তার গ্ল্যামারাস চেহারা দ্বারা তাকে বিচার করেন – তবে তিনি এটি তাকে বিভ্রান্ত হতে দেন না।
সুন্দর হতে আমরা কে না চাই! সুন্দর মুখের জয় যে সর্বত্র, এ তো জীবন প্রতি পদে প্রমাণ করে। তবে কখনও কখনও এই সৌন্দর্য আমাদের জন্যে আশীর্বাদের পরিবর্তে অভিশাপও হয়ে উঠতে পারে। সম্প্রতি তেমনই এক ঘটনার কথা স্বীকার করেছেন এক মহিলা। ৫৫ বছর বয়সী এই মহিলাও জীবনে একই অভিজ্ঞতার শিকার। অত্যন্ত সুন্দরী দেখতে এই মহিলা নিজের সুন্দর হওয়াকেই তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় দুঃখের কারণ বলে মনে করেন। তিনি অতীব সুন্দরী আর সেই কারণেই না কি কেউ ওই মহিলার বন্ধু হতে চান না বা কেউ তাঁকে কোনও গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণও জানান না।
ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ডের বেসিনস্টোকের বাসিন্দা ফ্রাঁ সয়ার (Fran Sawyer) নামের এক মহিলা শৈশব থেকেই এই সমস্যায় ভুগছিলেন। ছোটবেলা থেকেই কেউ তাঁর বন্ধু হতে চাইতেন না। পরেও যখনই কোনও বন্ধুর বিয়ে হত বা বন্ধুরা মিলে আনন্দ করতেন, তখনও কেউ তাঁকে ডাকতেন না। সয়ার এটাও বলতে ভোলেননি যে এখনও যখন তিনি বাচ্চাদের স্কুলে নামাতে যান, তাঁর অসাধারণ সৌন্দর্য দেখে সবাই কটাক্ষ করেন, কেউ তাঁকে পছন্দ করেন না।