নবী-রাসূলগণ জীবিকা নির্বাহের জন্য কোনো না কোনো পেশা গ্রহণ করতেন, তাঁরা অন্যের উপর নির্ভরশীল হতেন না; বরং স্বীয় হস্তে অর্জিত রিজিক ভক্ষণ করাকে পছন্দ করতেন। মহানবী সা:-কে প্রশ্ন করা হয়েছিল- কোন ধরনের উপার্জন উত্তম? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেছেন, ‘ব্যক্তির স্বহস্তে অর্জিত অর্থ এবং সৎ ব্যবসায় (সুয়ুতি আদ-দুররুল মানসুর খণ্ড, পৃষ্ঠা-২২০)।
১. হজরত আদম আ:- তিনি ছিলেন একজন কৃষক।
২. হজরত শীস আ:- তিনি পিতা হজরত আদম আ:-এর মতো কৃষক ছিলেন।
৩. হজরত ইদরিস আ:- তাঁর পেশা ছিল কাপড় সেলাই করা
৪. হজরত নূহ আ:- তিনি ছিলেন কাঠমিস্ত্রি।
৫. হজরত হুদ আ:- তাঁর পেশা ছিল ব্যবসায় ও পশুপালন।
৬. হজরত সালেহ আ:- তাঁর পেশাও ছিল ব্যবসায় ও পশুপালন।৭. হজরত লুত আ:- তাঁর সম্প্রদায়ের লোকেরা চাষাবাদের সাথে জড়িত ছিল।
৮. হজরত ইবরাহিম আ:- তিনি জীবিকা নির্বাহের জন্য কখনো ব্যবসায় আবার কখনো পশুপালন করতেন।
৯. হজরত ইসমাইল আ:- তিনি পশু শিকার করতেন
১০. হজরত ইয়াকুব আ:- তাঁর পেশা ছিল ব্যবসায়, কৃষিকাজ ও পশুপালন।
১১. হজরত ইউসুফ আ:- তিনি রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করেন।
১২. হজরত শোয়াইব আ:- তাঁর পেশা ছিল পশুপালন ও দুধ বিক্রি।
১৪. হজরত দাউদ আ:- তিনি ছিলেন রাজা ও নবী। সহিহ বুখারির ব্যবসায় অধ্যায়ে রয়েছে যে, দাউদ আ: নিজ হাতে উপার্জন করে খেতেন।
১৫. হজরত মূসা আ:- তিনি ছিলেন একজন রাখাল।
১৬. হজরত হারুন আ:- তাঁর পেশাও ছিল পশুপালন।
১৭. হজরত ইউনূস আ:- তাঁর গোত্রের লোকদের পেশা ছিল চাষাবাদ। তাঁর পেশাও ছিল চাষাবাদ।
১৮. হজরত জাকারিয়া আ:- ছিলেন কাঠমিস্ত্রি। ১৮. হজরত আইউব আ:- তাঁর পেশা ছিল গবাদিপশু পালন।
১৯. হজরত ইয়াহইয়া আ:- তিনি জীবনের একটি সময় জঙ্গলে ও জনহীন স্থানে কাটিয়েছিলেন। আহার হিসেবে তিনি বৃক্ষের লতা-পাতা ভক্ষণ করতেন (
২০. হজরত মুহাম্মদ সা:- ছিলেন একজন সফল ও সৎ ব্যবসায়ী।